তুরস্কের সেই উদ্বেগ নিয়ে মুখ খুলল সুইডেন
সুইডেনের প্রধানমন্ত্রী ম্যাগডালেনা অ্যান্ডারসন বলেছেন, ন্যাটোতে যোগদানের আবেদনের সম’র্থন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে আগামীকাল সংসদে যাবেন তিনি। ফিনল্যান্ড এবং সুইডেনের সম্ভাব্য সদস্যপদ নিয়ে তুরস্কের উদ্বেগ সমাধানের একটি ভাল সুযোগ রয়েছে বলেও জানিয়েছেন তিনি। বুধবার বিবিসির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।
এর আগে শনিবার তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মেভলুত কাভুসোগলু বলেছিলেন, সম্ভাব্য নতুন সদস্যরা নিষিদ্ধ ঘোষিত কুর্দি জ’ঙ্গি গোষ্ঠী পিকেকেকে সম’র্থন করেছে। এই বিষয়টি ‘অগ্রহণযোগ্য এবং আ’প’ত্তিজনক’ বলে উদ্বেগ প্রকাশ করেছিলেন তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
অবশ্য রোববার ন্যাটোর ডেপুটি সেক্রেটারি জেনারেল মিরসিয়া জিওনা বলেন, তুরস্কের এসব উদ্বেগ সমাধান করা যাবে বলে আশাবাদী তিনি।
এর আগে সাম’রিক জোটে যোগদানের জন্য সুইডেন এবং ফিনল্যান্ডের পরিকল্পনাকে ইতিবাচকভাবে দেখা সম্ভব নয় জানিয়ে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোগান বলেছিলেন, আমাদের ইতিবাচক মতামত নেই। স্ক্যান্ডিনেভিয়ান দেশগুলো স’ন্ত্রা’সী সংগঠনের গেস্টহাউসের মতো।
এ সময় এরদোগান তুরস্কের আগের শাসক ১৯৫২ সালে গ্রিসকে ন্যাটো সদস্যপদের অনুমোদন দিয়ে ভুল করেছিলেন উল্লেখ করে বলেছিলেন, আম’রা দ্বিতীয়বার একই ইস্যুতে ভুল করতে চাই না।
এরদোগান স্ক্যান্ডিনেভিয়ান দেশগুলোর বি’রু’দ্ধে কুর্দিস্তান ওয়ার্কার্স পার্টি (পিকেকে) এবং চরম বামপন্থী রেভুলেশনারি পিপলস লিবারেশন পার্টি-ফ্রন্ট (ডিএইচকেপি-সি) সদস্যদের আশ্রয় দেওয়ার অ’ভিযোগ করেছিলেন।