এই তালিকা থেকে নির্বাচিত প্রার্থীদের অনলাইনে অফেরতযোগ্য দশ হাজার টাকা ভর্তি ফি জমা দিয়ে প্রাথমিক ভর্তি কার্যক্রম শেষ করতে হবে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ভর্তি ফি জমা না দিলে প্রার্থীর ভর্তি বাতিল হবে বলে কেন্দ্রীয় ভর্তি কমিটির বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।

ভর্তির প্রাথমিক ধাপ সম্পন্নকারীদের আগামী ১৮ জুন নিজ নিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে সশরীরে গিয়ে মূল ট্রান্সক্রিপ্ট, প্রশংসাপত্র এবং প্রযোজ্য ক্ষেত্রে কোটা সংক্রান্ত সনদপত্র জমা দিয়ে চূড়ান্ত ভর্তি সম্পন্ন করতে হবে। এই ধাপে জমাকৃত ১০ হাজার টাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোট ভর্তি ফি-এর সঙ্গে সমন্বয় করা হবে।

চতুর্থ অপেক্ষমাণ তালিকা অনুযায়ী ভর্তির কার্যক্রম শেষ হওয়ার পরও যদি আসন শূন্য থাকে, তবে অটোমাইগ্রেশন সম্পন্ন করে শূন্য আসনের বিপরীতে পঞ্চম অপেক্ষমাণ তালিকার ফলাফল আগামী ২০ জুন প্রকাশ করা হবে।

পঞ্চম তালিকা থেকে নির্বাচিতদের ২২ জুন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থাপিত বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের বুথে সশরীরে উপস্থিত হয়ে ভর্তির প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও নির্ধারিত ফি জমা দিয়ে ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন করতে হবে।

ক্লাস শুরুর তারিখ পরবর্তীতে সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ঘোষণা করবে।

এর আগে ২৬ মে শুরু হয়ে ২৮ মে পর্যন্ত কৃষি গুচ্ছভুক্ত ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের চূড়ান্ত ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।

ভর্তি সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য কৃষি গুচ্ছের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে।